অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরসহ সংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। কক্সবাজারে আবহাওয়ার পরিবর্তন শুরু হয়েছে। আকাশে মেঘ জমছে, বাতাস বাড়ছে
তাজুল ইসলাম তছলিম, হাতিয়া প্রতিনিধিঃ ঘূর্ণিঝড় মোখা আতংকে রযয়েছ হাতিযা উপকূলীয় চরাঞ্চলের লোকজন। বিশেষ করে ৮ নং মহাবিপদ সংকেত ঘোষণা করার পর বেডিবাঁধ না থাকায় হাতিয়া দ্বীপের
কক্সবাজারের চকরিয়া উপকূলীয় এলাকা বদরখালী ইউনিয়নের নাপিতখালী ৯ নং ওয়ার্ড বেড়িবাঁধে ভাঙ্গন ধরায় আতঙ্কিত ওই এলাকার জনসাধারণ ও লবন চাষিরা। শত কোটি টাকার লবণ দ্রুত সরিয়ে নিতে ব্যস্ত চাষিরা।
বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেঁষে পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ বাংলাদেশ। সমুদ্রতীরের লাগোয়া বাংলাদেশের ১৯টি জেলা জুড়ে বিস্তৃত উপকূলীয় জনপদ।
পরিবেশবাদী ও সামাজিক সংগঠন আইএসডিই বাংলাদেশ, উপকূলীয় জীবনযাত্রা এবং পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন) এবং
বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের উপকূলীয় বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে থামছে না ঘের দখল। আবারো একটি মৎস্য ঘের দখল করে গৈ-ঘর ভাঙচুর ও মাছ লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায়...
নাফ নদ সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও কোস্টগার্ডের টহল থাকলেও উপকূলীয় এলাকা অরক্ষিত
ভারতের ওড়িশার উপকূলে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় দানা। এর প্রভাবে ওড়িশার উপকূলীয় অঞ্চল ও পশ্চিমবঙ্গে ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া বইছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ডানা’র প্রভাবে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ভোর রাত থেকে সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকাসহ জেলার সর্বত্রই
কুসংস্কারেরই একটি প্রতিচ্ছবি ‘বাঘ-বিধবা’ অপবাদ। বিয়ে-জীবন-মৃত্যু সৃষ্টিকর্তার হাতে অথচ এ জন্য দায়ী করা হয় অসহায়-অবলা নিষ্পাপ স্ত্রীকে। চব্বিশ শতকের ডিজিটাল যুগে এসেও বাঘের আক্রমণে নিহত ব্যক্তিদের স্ত্রীদের এমনই পরিণতি বরণ করতে হচ্ছে সুন্দরবনের
প্রাকৃতিক ঢাল হয়ে নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে প্রতিনিয়ত সুন্দরবন রক্ষা করে চলেছে উপকূলীয় সাড়ে ৪ কোটি মানুষকে। সুন্দরবন একদিকে যেমন মানুষকে দুর্যোগ থেকে রক্ষা করছে, অন্যদিকে প্রকৃতিপ্রদত্ত এর বিশাল সম্পদ মানুষের আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।
নদীর ভেড়ি বাঁধ ভাঙ্গন, জলোচ্ছাস এবং ঘূর্ণিঝড়ের মত প্রাকৃতিক দুর্যোগকে জয় করেই বছরের পর বছর ধরে টিকে আছে সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকার মানুষ। প্রতিবছর এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগে অসংখ্য পরিবার তাদের শেষ সম্বল টুকু হারিয়ে হয় সর্বশান্ত।
বন্দরনগরী চট্টগ্রাম মহানগরী একদিকে বর্ষাকালে পুরো শহর পানিতে থলিয়ে যায় আবার শুকণা মৌসুমে পানির জন্য হাহাকার পড়ে যায়। উপকূলীয় অঞ্চলে পানির স্তর দ্রুত নীচে নেমে যাওয়ায় ও সমুদ্রপীষ্টের
নোয়াখালী জেলার উপকূলীয় এলাকা সুবর্ণচর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে 'পানির সংকট নিরসনে করণীয়' শীর্ষক এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়াতে অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উপকূলীয় এলাকার নিম্নাঞ্চলের মানুষের জনজীবন।
দেশের ক্রমবর্ধমান পানি সংকট নিরসনে টেকসই সমাধান হলো “ওয়াটার গ্রিড” ব্যবস্থা। বিদ্যুতের মতো জাতীয়ভাবে ওয়াটার গ্রিড গড়ে তুলতে পারলে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে উপকূলীয় নগর পর্যন্ত পানির ন্যায্য বণ্টন সম্ভব হবে।