নারীমঞ্চ

thumb2-03-1685452223.jpg

আত্মকর্মসংস্থানের জন্য ৩১ নারী পেলেন ক্ষুদ্র ঋণ

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য মঙ্গলবার ৩১ জন মহিলার মধ্যে ক্ষুদ্র ঋণের অর্থ বিতরণ করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ উজ্জল হোসেন তার কার্যালয়ে মহিলাদের হাতে এই ক্ষুদ্র ঋণের অর্থের
thumb2-thumb2-gurudaspur_06-05-2023-1683356183-1686457956.jpg

প্রতারণার শিকার নারীদের অর্থ উদ্ধার করে ফিরিয়ে দিলেন ইউএনও

প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর দেওয়ার নামে এক ব্যাক্তির আত্মসাৎ করা ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা উদ্ধার করে ভুক্তভোগিদের কাছে ফেরত দিয়েছেন গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্রাবণী রায়। টাকা পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন হত-দরিদ্র ৫ নারী।
thumb2-untitled-2_copy-1682921371.jpg

পাওয়া না পাওয়ার হিসাব কেবল মে দিবসেই সীমাদ্ধ

পাওয়া না পাওয়ার হিসাব কেবল মে দিবসেই সীমাদ্ধ। নারীর মজুরীর ক্ষেত্রে কেন এতো স্বল্পতা। নারীরা কেবল শ্রমই বিক্রি করেন। কিন্তু পাননা ন্যায্য মজুরী। উদয়স্ত আঠারো আনা শ্রম দিয়ে পান দশ আনা মজুরী।
thumb2-untitled-2_copy-1682921237.jpg

নারীর মজুরীর ক্ষেত্রে কেন এতো স্বল্পতা

নারীর মজুরীর ক্ষেত্রে কেন এতো স্বল্পতা। নারীরা কেবল শ্রমই বিক্রি করেন। কিন্তু পাননা ন্যায্য মজুরী। উদয়স্ত আঠারো আনা শ্রম দিয়ে পান দশ আনা মজুরী। যা দিয়ে বর্তমান বাজারে সংসার চালানোই কঠিন।
thumb2-gurudaspur-02-05-16_(3)-1682921077.jpg
নারীরা কেবল শ্রমই বিক্রি করেন। কিন্তু পাননা ন্যায্য মজুরী। উদয়স্ত আঠারো আনা শ্রম দিয়ে পান দশ আনা মজুরী। যা দিয়ে বর্তমান বাজারে সংসার চালানোই কঠিন।
thumb2-_dsc1445-1682920795.jpg
বেলচা হাতে, মাথায় পাথর বোঝাই ডালী, ফেলা হচ্ছে এক স্তুপ থেকে আরেক স্তুপে। ঘুম থেকে উঠে এভাবেই চলছে দিনের দশ ঘন্টা। সূর্যের প্রখর তাপদাহে শ্রমিকের নিরবিচ্ছিন্ন এ শ্রমের ৮৫ টাকা মুজুরী মুহুর্তেই ম্লান করে দিচ্ছে কোন রকমে বেঁচে থাকার সাধটুকু।
thumb2-gurudaspur-02-05-16_(2)-1682920660.jpg
বেলচা হাতে, মাথায় পাথর বোঝাই ডালী, ফেলা হচ্ছে এক স্তুপ থেকে আরেক স্তুপে। ঘুম থেকে উঠে এভাবেই চলছে দিনের দশ ঘন্টা। সূর্যের প্রখর তাপদাহে শ্রমিকের নিরবিচ্ছিন্ন এ শ্রমের ৮৫ টাকা মুজুরী মুহুর্তেই ম্লান করে দিচ্ছে কোন রকমে বেঁচে থাকার সাধটুকু।
thumb2-thumb2-untitled-1_copy-1679763306-1682919808.jpg
এখন শুষ্ক মওসুম। গরমে ভীষণ ঘাম হচ্ছে। এই সময়গুলোতে ত্ব তৈলাক্ত হয়ে পড়ে। ত্বকে ঘাম জমে ভীষণ জ্বলুনি অনুভূত হয়। বিস্তারিত আসছে...
thumb2-untitled-1_copy-1679763898.jpg
আছমা বেগমকে (২০) অন্তসত্তা অবস্থায় তালাক দিয়েছিলেন স্বামী। সেই থেকে বাপের বাড়িতে থাকেন আছমা। স্বামী ঘর ছাড়া করায়, প্রতিবেশিদের ছোট-বড় কথা গিলতে হতো। নিরুপায় হয়ে নারী সহায়তা কেন্দ্রে অভিযোগ দিয়ে ছিলেন তিনি। অভিযোগের দুই সপ্তাহের মধ্যে আবারো জুড়েযায় তার সংসার।
muktoprovat
muktoprovat
Image
muktoprovat
We use cookies to improve your experience. By using this site, you agree to our Privacy Policy.