বিলুপ্তির পথে তালের পাতায় মোড়ানো নিপুণ কারুকার্য খচিত বাবুই পাখির বাসা।কালের আবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে তালের পাতায় মোড়ানো নিপুণ কারুকার্য খচিত বাবুই পাখির বাসা। পরিবেশ
সাদা বক, বাদুর, শামুকখোলদের বসবাস ‘শাহাপুর গ্রামে’। গ্রামের বড় বড় গাছে তাদের আবাস্থল। পাখিদের কিচিরমিচিরে গ্রামটিতে সকাল হয়Ñসন্ধা নামে। প্রায় বছর তিনেক ধরে গ্রামটিতে রয়েছে পাখিদের অবাদ বিচরণ। গাছগুলো পরিণত হয়েছে অভয়াশ্রমে।
বিলুপ্তির পথে তালের পাতায় মোড়ানো নিপুণ কারুকার্য খচিত বাবুই পাখির বাসা। কালের আবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে তালের পাতায় মোড়ানো নিপুণ কারুকার্য খচিত বাবুই পাখির বাসা।
নাটোরের আকাশে শেষ বিকেলে এখন দেখা মেলে না পাখিদের দল বেঁধে নীড়ে ফেরার দৃশ্য। ডালে ডালে শোনা যায় না ময়না-টিয়া আর বসন্তের কোকিলের শুললিত কণ্ঠের মধুর কুহু কুহু ডাক,কলকাকলি, পাখিদের সাথে পাখির মিতালী।
উল্লাপাড়ার ঘাটিনা করতোয়া রেল সেতুর পাশে এখন শিমুল ফুলের মহাসমারোহ। রেলপথ ও নদীপাড়ে সারিসারি শিমুল গাছগুলো লাল ফুলে ছেয়ে গেছে। সেই সাথে হাজারো পাখির কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠেছে এই জনপথ।
পাখিটি এখন বিলুপ্ত প্রায়। এই পাখির দেখা মিলতো ৮০ দশকে ঢাকার আশপাশের বিলে। সেই পাখি এবার দেখা দিল রাজশাহীর পবা উপজেলার দারুশা ইউনিয়নের বারমাইল বিলে। পাখিটির নাম 'কালোমাথা কাস্তেচড়া
সমুদ্র সৈকতে নতুন একটি পাখির দেখা পাওয়া গেছে। পাখিটি লালচে বর্ণের। পাখিটির নাম ‘পাথরঘুরানি বাটন’। এই পাখিটি বাংলাদেশে দুর্লভ। পরিযায়ী পাখিটির দেখা মেলে বসন্তকালের দিকে।
একদিন এই রঙ,রূপ, গন্ধে, বর্নে ভরা পৃথিবীতে আমি থাকবো না। জানি সেদিনও ভোরে শুকতারা টা জেগে উঠবে। পাখির কিচিরমিচির করা শব্দ শুনতে শুনতে সাদা পাঞ্জাবি পড়ে,টুপি মাথায় দিয়ে হেটে হেটে কেউ মসজিদে যাবে।
ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার জগন্নাথপুর মাস্টারপাড়া এলাকার ইমরান বেকারির পাশের একটি বৈদ্যুতিক পিলারে পাখির ছানা আটকে পরে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মিরা নতুন বাসা তৈরি করে দিয়ে পাখির ছানাগুলোকে পুনরায় বসিয়ে দেয়।