যেমন প্রত্যাশা ছিল ঠিক তেমন করেই জ্বলে উঠলেন তাসকিন আহমেদ। তাসকিনের আগুনে বোলিংয়ে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে দাপুটে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
জয়ের নায়ক কাকে বলবেন। তামিম, নাজমুল হাসান শান্ত, মোস্তাফিজুর রহমান নাকি হাসান মাহমুদকে। ৪৯ বলে যখন ৫০ রান দরকার, আয়ারল্যান্ডের তখন হাতে আছে ৭ ইউকেট। তামিমের পরিণত ক্রিকেটে বোলিং আনা হলো ওপেনার নাজমুল শান্তকে।
আজ শুরু হয়েছে আফিগানিস্তানের বিরুদ্ধে একমাত্র টেস্ট। ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ। শুরুতে জাকির হাসানের উইকেট পরে। অবশ্য সেই চাপ সামাল দিয়ে প্রথম সেশনে ভালই ব্যাট করেছেন নাজমুল শান্ত।
দারুণ এক রিভিউ নিলেন রশিদ খান। রশিদের শিকার হয়ে এলবির ফাঁদে আটকে ৪ রান করে সাজঘরে ফিরে গেলেন আফিফ।
আফগান্তিানের আগুন ঝড়ানো বোলিংয়ে অবশেষে ১৬৯ রানে থামলো মুস্তাফিজরা। রশিদদের জয়ের জন্য প্রয়োজন ১৭০ রান। যদিও বৃষ্টির কারণে ৫০ ওভারের ম্যাচটি কমিয়ে ৪৩ ওভারে আনা হয়েছে।
চট্টগ্রামের জহুর আহম্মেদ স্টেডিয়াম রাঙালেন আফগান ব্যাটসম্যানরা। আজ অবশ্য টস হেরে ব্যাটিং পেয়েছে আফগানিস্তান। তার যোগ্য জবাবও দিয়েছেন মুজিবরা।
বাংলাদেশ বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কাকে স্বল্প রানে বেধে রাখে। এরপর কাজটা ছিল ব্যাটারদের।
দক্ষিণ আফ্রিকা-আফগানিস্তান ম্যাচটি শুরু হওয়ার আগে কেউ কেউ একটি ব্যাপার আন্দাজ করে নিয়েছিলেন।
ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা যা শুরু করেছিলেন, দেখে মনে হচ্ছিল টিভিতে সরাসরি কোনো টেস্ট ম্যাচ নয়, টি-টেন ম্যাচের হাইলাইটস চলছে! শুরুর দিকে বেধড়ক পিটুনি খাওয়ার পর অবশ্য বাংলাদেশের বোলাররা ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দিয়েছিলেন। সাকিব-মিরাজ-হাসানরা অল্প সময়ের মধ্যে তুলে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট।
নিজের ভুল স্বীকার করে ইহসানউল্লাহ বলেন, রাগের মাথায় পিএসএল বর্জনের ঘোষণা দিয়ে আমি ভুল করেছি। আমি এখনো আমার বোলিংয়ের গতির ওপর বিশ্বাস করি। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর কাছে ক্ষমা চেয়ে ইহসানউল্লাহ বলেন, আমি আবেগের বশে এমন একটি
লক্ষ্যটা খুব বড় ছিল না। তবে ক্রিকেটে যেকোনো লক্ষ্যই কঠিন হয়ে উঠেতে পারে। তবে ভারতের কাছে আর লক্ষ্য তাড়া করাটা কঠিন হয়ে উঠেনি। গিলের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের
এখন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে ব্যস্ততা হাসান মাহমুদের। এখানে শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। তবে বিপিএলে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। এর আগে ২০২৪ সালে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক বছরেই আলো ছড়িয়েছেন তিনি।
ম্যাচে ফিরতে হলে দিনের শুরুটা ভালো করতে হতো। ক্রিকেটে যেকোনো সময় ভালো কিছু হতে পারে। সেই বিশ্বাস নিয়েই হয়তো বোলিং করছেন নাহিদ রানারা। হলোও তাই।