আবারো বাড়লো ডলারের দাম। মূলত প্রবাসী আয় ও রফতানি আয়ের ক্ষেত্রে ডলারের দাম এক টাকা বাড়ানো হয়েছে। বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠালে ডলার প্রতি ১০৮ টাকা পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। মূলত রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে আসার কারণে এই রিজার্ভ কমেছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে প্রবাসী আয় এলো একজার ৭৯ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে..
প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্সে বেড়ে গেছে রিজার্ভ। কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে এই রিজার্ভ
বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা হিসাবে) এর পরিমাণ প্রায় ২৯ হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা। সোমবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। আগস্ট মাসের ধারাবাহিকতা রয়েছে চলতি মাসেও। সেপ্টেম্বরের তিন সপ্তাহে রেমিটেন্স এসেছে ১৩৬ কোটি ৪২ লাখ মার্কিন ডলার।
গত আগস্টের ধারাবাহিকতা রয়েছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে চলতি সেপ্টেম্বরেও। মাসের ২৮ দিনে এসেছে ২১১ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।
চলতি মাসের গত ২৮ দিনে বৈদিক মুদ্রা রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা।
দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এক মাসে বৈদেশিক মুদ্রা রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ তিন বিলিয়ন (৩০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়ে গেছে। গত মার্চ মাসে এই রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এর মধ্যে রাষ্ট্রয়ত্ত ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মা্যেমে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৫৯ দশমিক ৭২ মিলিয়ন ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৯০ দশমিক ৩৪ মিলিয়ন ডলার।
দেশে প্রবাসিদের পাঠানো রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বেড়েছে। বর্তমানে দেশেরে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৬ হাজার ৫১৫.৯৯ মিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাব পদ্ধতিবিপিএম-৬ অনুযায়িী, রিজার্ভ এখন ২১ হাজার ১৭৫ দশমিক ি৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে দেশে ২৭৫ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসেবে) যার পরিমাণ ৩৩ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা।
দেশে বৈধ উপায়ে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রবাসী আয়ের পালে হাওয়া লেগেছে জোরেসোরে।