কক্সবাজারের চকরিয়া উপকূলীয় এলাকা বদরখালী ইউনিয়নের নাপিতখালী ৯ নং ওয়ার্ড বেড়িবাঁধে ভাঙ্গন ধরায় আতঙ্কিত ওই এলাকার জনসাধারণ ও লবন চাষিরা। শত কোটি টাকার লবণ দ্রুত সরিয়ে নিতে ব্যস্ত চাষিরা।
এক কেজি লবণের উৎপাদন খরচ ৮ দশমিক ৭৫ টাকা। চাষি বেচছেন ৬ টাকায়। মধ্যস্বত্বভোগীর কাছ থেকে মিলার কিনছেন ৮ দশমিক ৫০ টাকায়। প্রক্রিয়ার পর উৎপাদন খরচ দাঁড়ায় ২৪-২৫ টাকা।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল সল্ট (শিল্প লবণ) এর নামে লবণ আমদানী বন্ধ করে দেশীয় লবণ শিল্পকে রক্ষার নিমিত্তে মাঠ পর্যায়ে প্রান্তিক চাষীদের উৎপাদিত লবণের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্ঠা, সংশ্লিষ্ট উপদেষ্ঠাদের হস্তক্ষেপ কামনা করে
রমজান শুরুর আগে কোন প্রকার প্রস্তুতি ছাড়াই মুসলমানদের পবিত্র মাস মাহে রমজান উপলক্ষে দেশের অন্যতম রাস্ট্রীয় সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ওয়াসা তাদের কর্মকান্ড শুরু করলেও বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে নগরীর বিভিন্ন স্থানে চট্টগ্রাম ওয়াসার সরবরাহকৃত পানিতে বেড়েছে লবণাক্ততা।
প্রতি মণে লোকসান দাঁড়াচ্ছে ১৫০ থেকে ১৭০ টাকা। কিন্তু ঢাকা-নরায়নগঞ্জের বাজারে এই লবণ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়। প্রতি মওসুমে চাষিদের জিম্মি করে শুধু কুতুবদিয়াতেই কোটি টাকা দালাল-সিন্ডিকেট হাতিয়ে নিলেও দেখার কেউ নেই।
সাতক্ষীরা জেলার একটি উপকূলবর্তী অঞ্চল দেবহাটা উপজেলা। যেখানে লবণাক্ততা একটি প্রধান কৃষি সমস্যা। বিশেষ করে শুকনো মৌসুমে ঘেরে পানি সংকটের সময় সেচকৃত পানি ও ভূমিতে লবণের আধিক্য দেখা যায়। যার ফলে ধানসহ অন্যান্য ফসলের ফলন ব্যাহত হয়।