পাকিস্তানের করাচি উপকূলে শাক্তিশালী হয়ে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়ের প্রভাবে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১৩৫ জনের মতো।
রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। শনিবার থেকেই বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এই ধারা চলতে পারে বেশ কয়েকদিন।
দেশে আবারো বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতরে প্রবণতা। বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ায় এই পূর্বাভাস দিয়েছে আবাহাওয়া অধিদপ্তর।
সিলেটে তিন ঘণ্টায় ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে আজ সোমবার সকালে। এ কারণে জেলায় ফের বন্যা
কক্সবাজারে অতিবৃষ্টি এবং পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। কক্সবাজারে ২৪ ঘন্টার ৯৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।
ওই এলাকার বহু মানুষ মনে করছেন, তদারকি ও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তার সংস্কার কাজ করায় এসব রাস্তার স্থায়িত্ব খুবই কম। যার ফলে মাত্র দুদিনের সামান্য বৃষ্টিপাতেই ভেঙ্গে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে সেসব রাস্তা।
দক্ষিণ-পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে চলতি মাসের ১৬ তারিখ থেকেই। যা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ডানা’র প্রভাবে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ভোর রাত থেকে সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকাসহ জেলার সর্বত্রই
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। জেলায় চলতি মৌসুমে এক দিনে এটি সর্বোচ্চ বৃষ্টির রেকর্ড। এতে
কয়েকদিনের টানা মুষলধারায় বৃষ্টিপাতে জেলার অধিকাংশ এলাকায় ভয়াবহ জলাবদ্ধতার হয়েছে। জনবসতি, মৎস্যঘের, সবজি ক্ষেত জলমগ্ন ও ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। অনেক স্থানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়ী বাঁধ হুমকীর মুখে পড়েছে। এতে করে জনজীবন বিপর্যয় হয়ে পড়েছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।
নোয়াখালীতে গত ২৪ ঘন্টায় ২২৩ মিলি বৃষ্টিপাত হয়েছে। এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে জেলায় ১ দিনে পানি বেড়েছে ১৯ সেন্টিমিটার।
২০২৪ সালের বন্যার রেশ না কাটতেই গত পাঁচ দিনের পাহাড়ি ঢল ও টানা ভারী বৃষ্টিপাতে আবারো জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে নোয়াখালী। এতে জেলার ২ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে
টানা চার দিনের পাহাড়ি ঢল ও মুষলধারে বৃষ্টিপাতের পর টানা দুদিন নোয়াখালীতে রোদ্রৌউজ্জ্বল আবহাওয়া বিরাজ করছে। এতে অধিকাংশ উপজেলায় জলাবদ্ধতা