ই-পেপার | | বঙ্গাব্দ
বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ |
muktoprovat
3
কাতারের দোহায় ইসরায়েলের বিমান হামলা

কাতারের দোহায় ইসরায়েলের বিমান হামলা

সাঘাটায় পুষ্টি মেলা

সাঘাটায় পুষ্টি মেলা

পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

ভোলাহাটে কৃষকদের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

ভোলাহাটে কৃষকদের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

ডাকসু নির্বাচন: ভোট গণনা চলছে, কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদলের

ডাকসু নির্বাচন: ভোট গণনা চলছে, কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদলের

English Edition পুরাতন ভার্সন
  • muktoprovat
  • জাতীয়
  • ইসলাম
  • বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • খেলা
  • লাইফ স্টাইল
  • বিশেষ সংবাদ
  • মুক্ত মত
  • মুক্তপ্রভাত পরিবার
  • ভিডিও
  • আর্কাইভ
muktoprovat
পরিবেশ
ইসলাম
রাজনীতি
লাইফ স্টাইল
বিশেষ সংবাদ
মুক্ত মত
সাহিত্য
শিক্ষা
দেশজুড়ে
তথ্যপ্রযুক্তি
বিনোদন
খেলা
বিশ্ব
অর্থনীতি
নারীমঞ্চ
জাতীয়

প্রচ্ছদ

  • পরিবেশ
  • ইসলাম
  • রাজনীতি
  • লাইফ স্টাইল
  • বিশেষ সংবাদ
  • মুক্ত মত
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • দেশজুড়ে
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলা
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • নারীমঞ্চ
  • জাতীয়
জাতীয়

প্রশ্নফাঁসে তারা জড়িত, জানতো পিএসসি

যে পাঁচজন এখন কর্মরত রয়েছেন, তাঁদের সবার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। এর মধ্যে তিনজনের ক্ষেত্রে অভিযোগের সত্যতাও পেয়েছিল পিএসসি।
মুক্ত প্রভাত ডেস্ক
প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৪, ০৪:৩৭
মুক্ত প্রভাত ডেস্ক
প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৪, ০৪:৩৭

গত সোমবার গ্রেপ্তার হওয়া ১৭ জনের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) কর্মকর্তা-কর্মচারী ছয়জন। তারা রেলওয়ের একটি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। এর মধ্যে পাঁচজন এখনো কর্মরত। আরেকজনকে ১০ বছর আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল।

আরো পড়ুন

    আবেদের স্বীকারোক্তি, তালিকা হচ্ছে বিসিএস ক্যাডারদের  

 

যে পাঁচজন এখন কর্মরত রয়েছেন, তাঁদের সবার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। এর মধ্যে তিনজনের ক্ষেত্রে অভিযোগের সত্যতাও পেয়েছিল পিএসসি।

যে কারণে একজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। একজনকে ঢাকার প্রধান কার্যালয় থেকে সিলেটে বদলি করা হয়। আরেকজনকে বরখাস্ত করা হলেও আইনি প্রক্রিয়ায় তিনি দায়িত্ব ফিরে পান।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া সাংবিধানিক সংস্থা পিএসসির বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছেন উপপরিচালক মো. আবু জাফর ও জাহাঙ্গীর আলম।

আরও আছেন সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির, কর্মচারী (ডেসপাচ রাইডার) মো. খলিলুর রহমান ও অফিস সহায়ক সাজেদুল ইসলাম। এ ছাড়া রয়েছেন পিএসসির সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী।

এই ছয়জনের মধ্যে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার বিষয়টি পিএসসির নিজস্ব তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় ২০১৪ সালে চাকরিচ্যুত হন সৈয়দ আবেদ আলী। বরখাস্ত হয়েছিলেন খলিলুর রহমান।

বদলি করা হয়েছিল জাহাঙ্গীর আলমকে। আর পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হয়নি আবু জাফরকে।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় পিএসসির যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম এসেছে, দেখা যাচ্ছে তাঁরা আগেও এ ধরনের গুরুতর অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

বিভিন্ন সময় পিএসসির নিজস্ব অনুসন্ধান ও তদন্তেই তা বেরিয়ে এসেছে। পিএসসির ভেতরেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের একটি চক্র কাজ করছে। এর মধ্যে কেউ ধরা পড়েছেন, কেউ এখনো আড়ালে রয়ে গেছেন।

বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সাংবিধানিক সংস্থা পিএসসি কেন ফৌজদারি মামলা করেনি, সেই প্রশ্নও তুলেছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।

প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় অপরাধ স্বীকার করে গতকাল মঙ্গলবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন ছয়জন। এর মধ্যে পিএসসির সাবেক ও বর্তমান কর্মচারীই তিনজন। তাঁরা হলেন সৈয়দ আবেদ আলী, খলিলুর রহমান ও সাজেদুল ইসলাম।

গ্রেপ্তার হওয়া ১৭ জনের বিষয়ে আদালতে জমা দেওয়া সিআইডির প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামিরা ৫ জুলাই পিএসসির অধীনে নেওয়া বাংলাদেশ রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী (নন–ক্যাডার) পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করেন।

নিয়োগ প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর বিতরণ করেছেন তাঁরা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা স্বীকার করেছেন, বিগত বছরগুলোতেও বিভিন্ন সময়ে বিসিএসসহ পিএসসির বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে তাঁরা জড়িত ছিলেন।

সিআইডি বলছে, ৫ জুলাইয়ের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় অন্তত ৫০ জন জড়িত। এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হওয়া ১৭ জনকে গতকাল কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

পিএসসির উপপরিচালক আবু জাফর এর আগেও বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে সাংবিধানিক এই সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা গতকাল জানিয়েছেন।

তাঁরা বলেছেন, একটি গোয়েন্দা সংস্থা থেকে পিএসসির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তাঁর অপরাধে জড়িত থাকার বিষয়টি বেশ কয়েক বছর আগেই জানানো হয়েছিল। এ কারণে তাঁকে কয়েকবার পদোন্নতি দেওয়া হয়নি।

জাফর ঢাকার মালিবাগে একটি কোচিং সেন্টার চালান। এর নাম জ্যোতি কোচিং সেন্টার। এই কোচিং সেন্টারের আড়ালে প্রশ্নপত্র কেনাবেচার কাজ চলে বলে পিএসসির একাধিক সূত্র বলছে।

আরেক উপপরিচালক জাহাঙ্গীর আলমও প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত, এটি পিএসসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অবগত বলে জানা গেছে।

যে কারণে গত ২ জানুয়ারি তাঁকে পিএসসি সচিবালয়ের (ঢাকার আগারগাঁওয়ে) প্রশাসন শাখা থেকে বদলি করে সিলেট আঞ্চলিক কার্যালয়ে পাঠানো হয়।

পিএসসির সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধেও প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ রয়েছে। মিরপুরে তাঁর একটি কোচিং সেন্টার রয়েছে।

পিএসসির ডেসপাচ (চিঠিপত্র আদান-প্রদান) শাখার কর্মচারী খলিলুর রহমান ৩৩তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ভুয়া প্রশ্নপত্র বিক্রি করেন। প্রশ্নপত্র বিক্রির সময় ২০১২ সালে হাতেনাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল র‌্যাব।

এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে তখন শাহবাগ থানায় মামলা হয়েছিল। ২০১২ সালের ৭ অক্টোবর তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

খলিলুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার তদন্ত করেন পিএসসির উপপরিচালক এস এম গিয়াস উদ্দীন। তদন্ত শেষে তিনি যে প্রতিবেদন জমা দেন, তাতে বলা হয় খলিলের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়নি।

পরে তাঁকে বিভাগীয় মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তখন তাঁর বিরুদ্ধে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করে নেয় পিএসসি।

পিএসসির একজন কর্মকর্তা বলেন, খলিলুর রহমান চাকরিতে ফিরে এলেও তাঁকে ভালো কোনো পদে দেওয়া হয়নি।

প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া পিএসসির সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলীর বিরুদ্ধে প্রথমে মামলা হয়েছিল ২০১৪ সালে।

ওই বছরের ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ‘সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার’ পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় এক পরীক্ষার্থীকে বাইরে থেকে চারটি লিখিত উত্তরপত্র সরবরাহ করার অভিযোগ উঠেছিল।

তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পায় পিএসসি। একই বছর তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। পরে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

পিএসসির তদন্তে উঠে এসেছে, সৈয়দ আবেদ আলী ভুয়া স্থায়ী ঠিকানা ব্যবহার করে পাসপোর্ট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সও নিয়েছেন। তদন্ত চলাকালে তিনি মাহতাব উদ্দিন নামের এক ব্যক্তিকে নিজের পিতা হিসেবে উল্লেখ করেন। যদিও তাঁর পিতার নাম আবদুর রহমান।

উপপরিচালককে দিয়েছিলেন ২ কোটি টাকা

প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া পিএসসির অফিস সহায়ক সাজেদুল ইসলাম জিজ্ঞাসাবাদে সিআইডির কর্মকর্তাদের বলেছেন, রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তিনি সংগ্রহ করেছেন উপপরিচালক মো. আবু জাফরের কাছ থেকে। এ জন্য আবু জাফরকে তিনি ২ কোটি টাকা দেন।

জিজ্ঞাসাবাদে তিনি আরও বলেছেন, পিএসসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কক্ষের ট্রাংক খুলে তিনি বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করে সেগুলো টাকার বিনিময়ে ফাঁস করতেন। এর মধ্যে বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার (কোন বিসিএসের, সেটি জানা যায়নি) প্রশ্নপত্রও রয়েছে। এ কাজে পিএসসির সাবেক গাড়িচালক আবেদ আলী বিভিন্ন সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বলে জানান সাজেদুল।

এদিকে রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন গতকাল নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তদন্তে পিএসসির একজন যুগ্ম সচিবকে আহ্বায়ক করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পিএসসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘যদি প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে থাকে, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এমনকি আমারও যদি কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকে, তাহলে আমিও শাস্তির বাইরে যাব না।’

প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত পিএসসির উপপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম পরিবার নিয়ে থাকতেন ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ডি ব্লকের ১ নম্বর সড়কের ৮/ও নম্বর ভবনের তৃতীয় তলার একটি ফ্ল্যাটে। গতকাল বিকেলে ওই বাড়িতে গিয়ে কথা হয় নিরাপত্তাকর্মী বাহারুল হোসেনের সঙ্গে।

তিনি জানান, গত শুক্রবার পুলিশ বাসায় এসে জাহাঙ্গীর আলমকে নিয়ে যায়। পরদিন জাহাঙ্গীর স্ত্রী ও দুই সন্তান বাসা থেকে বের হয়ে যান। ওই ফ্ল্যাট এখন তালাবদ্ধ।

ভবনের তত্ত্বাবধায়ক জিয়াউল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, জাহাঙ্গীর আলম যে ফ্ল্যাটে থাকতেন, সেটি তিনি কিনেছেন। ২০১৯ সালের দিকে তিনি ওই ফ্ল্যাটে ওঠেন। তাঁর একটি গাড়ি রয়েছে।

জাহাঙ্গীরসহ প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া পিএসসির পাঁচজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বিষয়টি গতকাল এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানিয়েছে পিএসসসি।

সরকারি চাকরির বিধিবিধান বিশেষজ্ঞ ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ফিরোজ মিয়া বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ আসার পর পিএসসি নিজে মামলা করতে পারত, বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনেও (দুদক) পাঠাতে পারত; কিন্তু পিএসসসি সেটি করেনি।

ফিরোজ মিয়া মনে করেন, পিএসসির ভেতর থেকে কারও সহযোগিতা ছাড়া ওই কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করতে পারার কথা নয়। হয়তো ওপরের কারও সরলতা বা দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাঁরা এ অপরাধ করেছেন।

এখন পিএসসির উচিত হবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করা। এ জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা যেতে পারে। একই সঙ্গে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।-প্রথম আলোর প্রতিবেদন

সর্বশেষ

কাতারের দোহায় ইসরায়েলের বিমান হামলা

কাতারের দোহায় ইসরায়েলের বিমান হামলা

সাঘাটায় পুষ্টি মেলা

সাঘাটায় পুষ্টি মেলা

পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

ভোলাহাটে কৃষকদের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

ভোলাহাটে কৃষকদের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

ডাকসু নির্বাচন: ভোট গণনা চলছে, কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদলের

ডাকসু নির্বাচন: ভোট গণনা চলছে, কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদলের

এই বিভাগের আরও খবর

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটের চর্চা হবে

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটের চর্চা হবে

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেপ্তার

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেপ্তার

ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে বার্তা দিলো সেনাবাহিনী

ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে বার্তা দিলো সেনাবাহিনী

সরকারি চাকরিজীবীরা নতুন পে-স্কেলের আগ পর্যন্ত মহার্ঘভাতা পাবেন

সরকারি চাকরিজীবীরা নতুন পে-স্কেলের আগ পর্যন্ত মহার্ঘভাতা পাবেন

Image

বাংলাদেশ ও বিশ্বের সকল খবর, ব্রেকিং নিউজ, লাইভ নিউজ, রাজনীতি, বাণিজ্য, খেলা, বিনোদনসহ সকল সর্বশেষ সংবাদ সবার আগে পড়তে ক্লিক করুন মুক্তপ্রভাত ডট কম ডট বিডি।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ রাশিদুল ইসলাম

  • About Us
  • Privacy policy
  • Terms and Conditions
  • Contact Us

আমাদের সঙ্গে থাকুন

মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স, গুরুদাসপুর, নাটোর

© 2024 Muktoprovat all right reserved | Developed by MRKBD

We use cookies to improve your experience. By using this site, you agree to our Privacy Policy.