
—ছবি সংগৃহিত
৩টি করে ওয়ানডে ও ৩ টি-টোয়েন্টি খেলতে বাংলাদেশে আসবে ভারত। আগামী আগস্টে ভারত এই সফরে আসবে বাংলাদেশে। সবশেষ বাংলাদেশ ভারতের মুখোমুখি হয়েছে সদ্য শেষ হওয়া চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে।
ওই ম্যাচে অবশ্য ভারতের কাছে হারতে হয়েছে বাংলাদেশকে। নিজেদের মাটিতে খেলা হবে, সে কারণে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জয় পাওয়ার আশা করতেই পারেন বাংলাদেশি সমর্থকেরা।
এর আগে বাংলাদেশের মূল ব্যস্ততা শুরু হবে চলতি মাস থেকেই।
সিলেট-চট্টগ্রামে এ মাসের দুই টেস্টের জিম্বাবুয়ে সিরিজটাকে বলতে পারেন অ্যাপেটাইজার। এরপর মেইন ডিশ এবং সেটি এতটাই বিশাল থালা সাজিয়ে আসবে যে ক্রিকেটাররা খেলতে খেলতে দম ফেলার সুযোগ পাবেন না।
২০২৭ সালের মার্চ পর্যন্ত বিস্তৃত বর্তমান ভবিষ্যৎ সফর পরিকল্পনাতেই খেলার বন্যা, আছে এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও।
‘ননস্টপ ক্রিকেট’-এর ঠাসা এই সূচিতে সুচ ঢোকানোরও আর জায়গা নেই।
বাংলাদেশ দলের জন্য ভীষণ ব্যস্ত এই সময়টা শুরু হয়ে যাচ্ছে আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়েই।
জিম্বাবুয়ের পর মে মাসে পাকিস্তানের মাটিতে ৫ ম্যাচে টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ। জুনে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে শ্রীলঙ্কা যাবেন টাইগাররা।
জুলাই মাসে ফিরতি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসবে পাকিস্তান। এই সিরিজটিতেও থাককে শুধু টি-টোয়েন্টি। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে দুই দল।
অক্টোবরে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নভেম্বরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ঘরের মাঠের এই সিরিজে ২টি টেস্ট, ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ।