
—ছবি সংগৃহিত
প্রসিদ্ধ চিকন সেমাই তৈরিতে যন্ত্রের ব্যবহার বেড়েছে এবার। চল্লিশের দশকে ভারত ও পাকিন্তান থেকে কয়েকজন কারিগর এসে বগুড়া শরতলির চারমাথা-গোদারপাড়া এলাকায় চিকন সেমাই বানো শুরু করেন।
সেখান থেকেই চিক সেমাই ছড়িয়ে পড়ে বগুড়া শহরতলির বেজোড়া, ঘাটপাড়া, শ্যাঁওলাগাতি, কালসিমাটি, শ্যামবাড়িয়া, রবিবাড়িয়াসহ আশপাশের ৮ থেকে ১০টি গ্রামের নারীদের হাতে।