
—ছবি মুক্ত প্রভাত
বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ বলেছেন, ৫ই আগষ্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু হয়েছে।
তাদের দাফন হয়েছে দিল্লীতে। ভারত থেকে শেখ হাসিনা মাঝে-মধ্যে কথা বলে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু সেই চেষ্টা কখনও সফল হবে না। তিনি আরো বলেন, ছাত্রজনতা রক্ত দিয়েছে এই দেশে হারানো গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য।
তারা জীবন দিয়েছে একটি গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। তাই অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উচিৎ অনতিবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা।
বুধবার বগুড়ার ধুনট উপজেলার জিএমসি ডিগ্রী কলেজ মাঠে গোপালনগর, চৌকিবাড়ী ও মথুরাপুর ইউনিয়ন বিএনপি এবং অঙ্গ সহযোগি সংগঠনের আয়োজনে ইফতার পূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুুবুর রহমান ফিরোজের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আসিফ সিরাজ রব্বানী, পৌর বিএনপির সভাপতি আলিমুদ্দিন হারুন মন্ডল।
বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদীন ও জেল হোসনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ধুনট পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি ছানোয়ার হোসেন, বিএনপি নেতা গোলাম মাহবুবু প্যারিস, জেলা জিয়া পরিষদের সহসভাপতি হায়দার আলী হিন্দোল, বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম শাহীন, মোখফিজুর রহমান বাচ্চু, আকতার আলম সেলিম, এ্যাড. রেজানুর রহমান ঠান্ডু, এনামুল হক শাহীন, মাহফুজার রহমান শাহ আলী , রেজাউল করিম দুলাল, হাসান শাহিদ বাদশাহ, শাহ আলম বাবু, শাহীন ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন বাবু, আব্দুস সাত্তার, জিএমসি ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম, সহকারি অধ্যাপক লুৎফর রহমান, জিয়া পরিষদ নেতা নুরে আলম জুয়েল, যুবদল নেতা আল আমিন, আবু মুছা, বুলবুল আহম্মেদ মিঠু, জাহাঙ্গীর আলম লিটন, সুমন খন্দকার, মাহমুদুল হাসান সুমন, জাহিদুল ইসলাম মধু, বুলবুল আহম্মেদ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আলফিজুর রহমান স্বপন, মাহবুব-উল-হক রনজু, আরাফত রহমান জনি, রাজু আহম্মেদ, মোশারফ হোসেন, শ্রমিকদল নেতা আশাদুল ইসলাম, ছাত্রদল নেতা আলম হাসান, রাসেল মাহমুদ, একে মিনু, অপূর্ব হাসান ও মিলন মিয়া।