
—ছবি মুক্ত প্রভাত
কড়িতলা মোড়ের ছোট্ট বাজারটির দোকানগুলোতে পাখিরা আসে ঝাঁক বেধে। খাবার খায়। উড়ে গিয়ে বসে বাজারের দুটি গাছে। বিকেল হলেই পাখিদের আনাগোনা বাড়ে। কলকাকলিতে মুখরিত হয় বাজারটি। বাজারটিকে যেভাবে আগলে রেখেছে দুটি বৃক্ষ-বট আর পাকুর। সেখানকার মানুষেরাও একইভাবেই আগলে রেখেছেন কয়েক প্রজাতির পাখিকে।
কড়িতলা মোড়ের বাজার আর বট-পাকুরের এই গল্প শতবছরের পুড়নো। সেখানে নতুন করে পুঞ্জিভূত হয়েছে পাখিদের অবাদ বিচরণ আর মানুষের সাথে গড়ে ওঠা সখ্যতা।
কড়িতোলা মোড়ের বট আর পাকুর গাছ মিলে শতবছর ধরে আগলে রেখেছে এখানকার প্রাণ প্রকৃতিকে। গাছের ছায়ায় গড়ে উঠেছে দোকানপাট, ছোট্ট একটি বাজার।
শতবছর ধরে বট আর পাকুর গাছ মিলে শতবছর ধরে আগলে রেখেছে এখানকার প্রাণ প্রকৃতিকে। গাছের ছায়ায় গড়ে উঠেছে দোকানপাট, ছোট্ট একটি বাজার। বাজারটির নাম দেওয়া হয়েছে কড়িতোলা বাজার।
এখানে সকাল থেকে ভোর পর্যন্ত পাখির ডাকে মুখরিত হয়ে থাকে। পাখিরা এসে বাজারের দোকানগুলোতে খাবার খায়। মানুষ আর পাখিদের সাথে তৈরি হয়েছে দারুণ এক সখ্যতা।
কড়িতলা বাজারটি বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায়। যমুনা বাম তীর থেকে পশ্চিমে বাজারটির অবস্থান। বাজার ঘেঁষে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং একটি জামে মসজিদ।
বিস্তারিত আসছে...