
ইহুদি রাষ্ট্রে বড় বিনিয়োগে সৌদি আরব
সম্প্রতি অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে ইহুদি রাষ্ট্রের সঙ্গে দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে জড়িয়েছে বিশ্বের প্রথম মুসলিম দেশ সৌদি আরব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ের পরই তাকে অভিনন্দন জানান সৌদি যুবরাজ সালমান।
মূলত তিনি আরবের ক্ষমতায় আসার পরই একের পর এক অলোচনা সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে সৌদি আরব। তার এ কর্মকান্ডে অনেক দেশ বাহবা দিলেও নিন্দিত হয়েছেনও বেশ।
ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালপে মোহাম্মদ বিন সালমানঃ
সৌদি আরব আগামী চার বছরে যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে চায় বলে জানিয়েছে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। ট্রাম্প দ্বিতীয় দফার মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার পর বুধবার তার সাথে এ পরিকল্পনা কথা জানান তিনি। একই সঙ্গে ওভাল অফিসে আসার জন্য তাকে অভিনন্দন ও শুভকামনা জানিয়েছেন।
সৌদি যুবরাজ ফোনালাপে বলছেন ট্রাম্প প্রশাসনের প্রত্যাশিত সংস্কার অবরোধপূর্ব অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি তৈরি করতে পারে। সৌদি আরব মার্কিন রাষ্ট্রে বিনিয়োগের ভালো সুযোগ পেলে
বিনিয়োগের পরিমাণে আরো বাড়তে পারে।
এ সময় ট্রাম বলেন আমি গতবার ও সৌদি আরবের সঙ্গে বাণিজ্য করেছি তারা ৪৫০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য কিনেছিল। কাজ করতে চাই এবং এ ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ট্রাম্পের নতুন সহযোগিতার হাত ধরে রাখতে চান। তিনি ২০১৭ সালের প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম সৌদি আরবে গিয়েছিলেন।
যেখানে তিনি বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। রিয়াদে বসে বেশ কয়েকটি জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান উপভোগ করেছিলেন তার মধ্যে ছিল তরবারি নৃত্যু এবং বিমান বাহিনীর
ফ্লাই-পাষ্টের অসাধারণ ডিসপ্লে দেখেছিলেন ট্রাম্প। ট্রাম্প সৌদি আরবকে মার্কিন রাষ্ট্রের অন্যতম জ্বালানী ও নিরাপত্তার অংশীদার মনে করেন।