
সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীবান্ধব নেতা আপেল মাহমুদ - ছবি মুক্ত প্রভাত
সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল সংগ্রামী,পরিচ্ছন্ন সৎ ও মেধাবী শিক্ষা অনুরাগী কর্মীবান্ধব রাজনীতিবিদ মো:আপেল মাহমুদ। রাজপথের লড়াকু সৈনিক, কর্মী বান্ধব নেতা, দলের দুঃসময়ে রাজপথে যাকে সব সময় সর্ব প্রথমেই সোচ্চার দেখা যায় সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আস্থাভাজন নেতা মো:আপেল মাহমুদ।
বর্তমান তিনি সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আহ্বায়ক কমিটির দ্বায়িত্ব পালন করছেন। সাবেক যুগ্ন আহবায়ক সম্পাদক দ্বায়িত্ব পালন করেছেন।
মো:আপেল মাহমুদ দূর সময়ের সকল আন্দোলনের অগ্রনায়ক,অনেক মামলার আসামি হয়েও নিজের জীবনের পরোয়া না করে, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার ১৮টি ইউনিটের প্রত্যেকটি থানায় থানায় গিয়ে যিনি সর্বদাই মিছিল মিটিং করে ছিলেন। এজন্য হয়েছেন বারবার নির্যাতিত। যার কাছে দলীয় সমস্যা মন খুলে বলা যায় এবং সমাধান পাওয়া যায়।
যার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব আর সততাকে তৃণমূল স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃবৃন্দ কে অনুপ্রাণিত করে, রাজপথে ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করার সাহস যুগিয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন ত্যাগী নেতা আছে বলেই নেতা-কর্মীরা রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার সাহস পাই। স্বেচ্ছাসেবক দলের পরীক্ষিত, ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতা ও মাঠ পর্যায়ের কর্মী সমর্থকরা যে কোন দুঃসময়ে তাকে পাশে পেয়ে থাকেন।যাকে নিয়ে গর্ব করা যায়। যার আদর্শকে বুকে ধারণ করে অনেক দূর যাওয়ার স্বপ্ন দেখা যায়।
নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো:আপেল মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির মৌলিক পার্থক্যই হচ্ছে—বিএনপি ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার দল। ‘দীর্ঘ ১৫ বছর পর দেশে বিজয় এসেছে।
আমাদের তরুণসমাজ, যুবকেরা প্রাণ দিয়েছেন। আমরা একটি নতুন বাংলাদেশের পথে আগাচ্ছি। সেই নতুন বাংলাদেশ সিরাজগঞ্জে সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি প্রার্থী হয়েছি, সবাই আমাকে সমর্থন করেবেন। আমি যেন আপনাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের হাতকে আরো শক্তিশালী করতে পারি ও করে যাব।