চীনের প্রেসিডেন্টিং এর সঙ্গে রোববার সাক্ষাৎ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে ভারত চীন সম্পর্ক এগিয়ে নিতে আমি প্রতিশ্রুতি বদ্ধ।
চীনের তিয়ানজিনের সাংহাই কো অপারেশন অর্গানাইজেশনের শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে দুই নেতার বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। বৈঠকে মোদি আরও বলেছেন, সীমান্তের সেনাপ্রত্যার এরপর শান্তি ও স্থিতিশীলতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
গত বছর কাজানে হরপ্রসু আলোচনা আমাদের সম্পর্ককে ইতিবাচক দিক নির্দেশনা দিয়েছিল বলে জানেন মোদি। ২০২৪ সালের অক্টোবর ব্রিক্স এর সম্মেলনের সঙ্গে বৈঠকের কথা উল্লেখ করেছেন মোদি।
এদিন মোদী দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বিমান চলাচলের বিষয়ও কথা বলেছেন । বৌদি বলেছেন উভয় দেশের ২.৮ বিলিয়ন জনস্বার্থ সহযোগিতার সঙ্গে যুক্ত। সমগ্র মানবতার কল্যাণের পথও প্রশস্ত করবে।
মোদি এমন সময় চিনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করলেন যখন তার দেশের পণ্যে ৫০ হাজার হবে সুরকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইতিমধ্যে চিনও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের বার্তা দিয়েছে।
এদিকে আলংকার সোমবার প্রতিটি সঙ্গে বৈঠকে বসবেন মোদি। রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার কারণে ভারতীয় পণ্যের উপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে মার্কিন প্রশাসন।
তবে ভারতের মধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, তারা রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা কম হবে না। অন্যদিকে রাশিয়া ভারতের পাশে থাকার দিল বার্তা দিয়েছে। এই মোদির সঙ্গে প্রতিনিয়র আগামীকালের বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ বলে দাবি বিশ্লেষকদের।
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, মার্কিন আধিপত্য ঠেকাতে বিশ্ব এবার নতুন জোটের দেখা পেতে পারে।