জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনে আলহাজ্ব সুলতান মাহমুদ বাবু একটি মডেল। ২০০১সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুলতান মাহমুদ বাবু আওয়ামী লীগের প্রয়াত ভূমি প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব রাশেদ মোশারফকে বিপুল ভোটে পরাজিত করে।
এমপি নির্বাচিত হয়ে এলাকায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করেছে যা এলাকায় এখনো সাধারণ মানুষের মাঝে আলোচিত ও দৃষ্টি নন্দন, মানুষ এখনো সুলতান মাহমুদ বাবু কে ভূলেনি। সুলতান মাহমুদ বাবু কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য উপজেলা বিএনপির সভাপতি।
২০০১ সালে চার দলীয় জোটপ্রার্থী নির্বাচিত হয়ে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করেন। উপজেলা পূর্বচর চার ইউনিয়ন কে পূর্বাঞ্চলীয় ঘোষণা দিয়ে রাস্তা ঘাট সেতু কালভার্ট মসজিদ মাদরাসা স্কুল, কলেজের অবকাঠামো নির্মাণ টি আর, কাবিখা বিধবা ভাতা বয়স্ক ভাতা ঢেউটিন সহ ব্যাপক উন্নয়ন করেন। রাক্ষুসী যমুনা নদী ভাংগন রক্ষাকল্পে পার্থশী ইউনিয়নের শশারিয়াবাড়ী খান পাড়া হইতে নোয়ারপাড়া পর্যন্ত বাধ নির্মাণ তাছাড়া উল্লেখযোগ্য ইসলামপুরের জনসাধারণের সার্থে পল্লী বিদ্যু জোনাল অফিস স্হাপন, মলমগন্জ মডেল কলেজ, সাপধরী, নোয়ারপাড়া ও চিনাডুলী ( এস এন সি আদর্শ) কলেজ।
দলীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সুলতান মাহমুদ বাবু ভৌগোলিক দিক দিয়ে তার অবস্থান ভাল। দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে পৌরসভা সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে সাংগঠনিক তৎপরতা ও গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন। এলাকার সাধারণ মানুষ সাবেক এমপি সুলতান মাহমুদ বাবু কে এখনো সমর্থন করেন। তাই এলাকার সাধারণ মানুষ দলীয় নেতা কর্মিরা আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বিএনপি সুলতান মাহমুদ বাবু কে মনোনয়ন দিলে এলাকার সাধারণ মানুষ ও ভোটাররা ভোট দিয়ে পূনরায় নির্বাচিত করবেন বলে এলাকা বাসির দাবি।
তাছাড়া সুলতান মাহমুদ বাবু বিগত ১৬ বছরে মাঠ পর্যায় সংগঠনের শ্রম দিয়ে দলকে তৃণমূল পর্যায়ে সুসংগঠিত করেছে। উপজেলা বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আগামী পৌরসভা নির্বাচনে সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী নাজিম হোসেন নোমান বলেন, সুলতান মাহমুদ বাবু ভাই কে মনোনয়ন দিলে এ আসনে জয়লাভ করা সম্ভব।
মুক্ত/এসএ