আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পল্লীবন্ধু হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ লালন করে আলোকচিত্র পরিস্ফূট করার অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে জাতীয় পার্টির এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য জামালপুর জেলা জাতীয় পাটির সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ সেবক, জি-টেক সলিউশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তফা আল মাহমুদ।
তিনি জাতীয় পাটি লাঙ্গল প্রর্তীকে নির্বাচিত হয়ে এলাকার উন্নয়ন করতে চান।
মোস্তফা আল মাহমুদ ১৯৭৫ সালে ইসলামপুর উপজেলার চিনাডুলী ইউনিয়নের গিলাবাড়ি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স অব আটস) পাশ করার পর ১৯৯৮ সনে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আই.ইউ.টি) তে শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন। ১৯৯৯ সনে শিক্ষকতা পেশা ছেড়ে ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন। বর্তমানে তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী।
মোস্তফা আল মাহমুদ একজন দক্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তি। উপজেলার মেহনতি মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে নিরলসভাবে জনগনের সেবা করে যাচ্ছেন।
মোস্তফা আল মাহমুদ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মসজিদ,মাদরাসা,এতিম খানা,অসহায় মানুষের পাশেই দাঁড়ানো,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ তার নিজস্ব অর্থায়নে সহযোগিতার করে আসছেন।
তার সেবা ও ভালোবাসায় জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরাও উজ্জীবিত পরেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ মেধাবীকে ইসলামপুর (জামালপুর-২) আসনে এমপি হিসাবে দেখতে চায় উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ ও নেতাকর্মীরা।
মোস্তফা আল মাহমুদ বলেন, আমি এমপি পদে নির্বাচিত হলে ইসলামপুর উপজেলার উন্নয়নের মানচিত্র ও জনগনের আকাঙ্খাও পূরণ করব। এ উপজেলায় এখনো অনেক উন্নয়ন বাকি আছে। আর এই উন্নয়নকে গতিশীল করতে এবং সুন্দর পরিচ্ছন্ন মডেল করতে মোস্তফা আল মাহমুদের কোন বিকল্প নেই।
তিনি আরোও বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে দেশের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। দুটি দল মানুষের মাঝে ভীতি সৃষ্টি করেছে। দেশের মানুষ আর দুর্নীতি ও দুঃশাসন দেখতে চায় না।
মানুষ এখন জাতীয় পার্টিকে বিকল্প শক্তি হিসেবে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়। জাতীয় পার্টি হচ্ছে গণমানুষের পার্টি। দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে জাতীয় পার্টির বিকল্প নেই।